একটা আশাভঙ্গের কবিতা

গর্জে উঠেছে কিছু মানুষ,
বুজেছে,ফানুশ বড় অপঘাতী !
সবার আগে নাম টা বল?
ওহে, অস্থির যুবতী ।
পার্বতী নয় দেহত্যাগী,
আজ সে দেহ পেতে চায়-
সন্দেহ তার নাসারন্ধ্রে,
মত্ত সুখের বন্দনায়...
যুবক হয়েছি কামুক ক্লেশে-
ভস্মের ঘি ভাবলে ভুল!
আমি ও পারি কবজি ডুবিয়ে,
ভাসিয়ে দিতে দুই কূল।
আমিও পারি খুবলে খেতে,
চাটতে আমার নেই স্পৃহা ,
প্রেমের চুমু আপত্তি হীন ,
কেবল,সিঁদুর পরতে অনীহা ।।
বক্ষে তুই আসতে পারিস,
কক্ষ চ্যুত ধুমকেতু...
আমার আমিকে চিনে আসিস
বালিসে নালিস অহেতুক।
রুপোর কল্কে আমার জন্যে,
হন্যে তোর ভণ্ডরা ,
খণ্ডো খণ্ডো  মাগনা তারীফ,
তোকে দেবো আয় অঙ্গরাগ।
খোলস ছেড়ে জাত বদলেছে,
সব হতে চায় সারতাজ...
ভীষ্ম হয়ে নিঃস্ব হয়েছি,
তাই, বিচিত্রবীর্য হব আজ।
প্রবাল কিটের ঠোঁটটা চুষবো,
বাসবো ভালো ধানসিঁড়ি -
থাক রে আর প্রয়োজন নেই,
মাঝ বয়সি শাশুড়ি ।
ছোট শালীর সখ ছিল,
সখ,কাটব নখ দাঁত দিয়ে।
শালার বউকে টেরিয়ে দেখবো ,
কেমন হয় পরকীয়ে ।
অন্ধকারে জাপটে ধরে
অধর খানি দেখবো তার  -
পসার জমলে মশার কামড়
শেষে হাঙরের পেটে নিস্তার !
ভোড়কে আমি যাইনি মোটে,
হড়কে পড়েছি এই নেহাত !
কলম আমার জিন্দা আছে,
ঊল্টেছে শুধু নীল দোয়াত ।
থানার মরেতে হাণা দিয়ে রোজ,
সহজ করেছি মনের জোড়।
বছর ঘুরতে সলতে পোড়ে
তবু নতুন নতুন ছিঁচকে চোর !
আবার তবে সিঁদ কাটে মন ,
গহন রাত্রি নীরবতা,
ফোনের সাথে কুকুর চেঁচায়
তারা ও শিখেছে স্তাবকতা।
রাত্তির হলে চেঁচিয়ে বলি,
ওহে অন্ধকার,তুমি কি দেখতে পাও????
আদররতা মেয়েটি বলে -
আস্তে কর !!কেন চেঁচাও!!!!!!