Friday, 22 March 2013



Jibon ke ai vabe kono din dekhini....
vabini je singhol dippunjer kunje ek vromor piyasi mon
obochetoner kobitay,emon vabe jiggasa korte pare-
aj tumi ki amar sathe sobe??
poronto bikeler aloy jante cheyechile-
ami tomar jibone ek osthayi jhor hote pari kina!!!
pari kina chupi sare gorad vangte kimba sindh katte,
othoba jomunar dhare bansi bajate hariprasad chourosiyar moto!
khoto bikkhoto hote hote
bolte ki paro-
sthayi bole kichhu hoy kina ai duniyay?
sob e obinossor,sob e osthhayi....
udbayi sudhu kamaturota!
vog ar upovog bidhatar tachchhillo ar onukompar dan..
somvog ar joubon issorer prokrito asirbad !
oi je karniser kone kopot kopotini,
glanihin songome moje,
ar amader asor saje,
sudhu swikritihin basor sajle e dosh..
ami porojonme biswasi noi...
jibon ke pete chai nana roope nana vabe..
tai tomar sorirer sthobir oi paharare churoy 
jodi ami chiro bosonter ason pati,
jodi tomar kamonar ongke ami nijeke ekok dhore
khunjte chai somadhan sutro tobe ki seta mondo,kharap,pap????
jara okkhom tara gondi anke,
pap punner berajale nijeder okkhomotake dhakte chay...
kintu,pap bole kichhu nei punno bole kichhu nei..
achhe sudhu ek vasoman kal,ontohin opekkhar kuhelika..
jokhon tar majhe amra doibat ese porechhi 
tokhon eke opor ke keno amra chhonbo na,
chete dekhbo na tomar ghamer noon ar samudrik loboner moddhye ke besi nonta....
Ami moner khide metate boi pori,
peter khide metate khai,
ar sorirer khider tagide sui jhore pora juiyer moto....
prothagoto jibon ke khunje pele mukti ke bolbo -
toke ar valobasi na ami...
ar mukti ke peye jibon ke bolbo- tui boro sosta...
ai torjay pora sorir ta bratto thhakbe -
ta kokhono hoy naki!!!
fanki dile to koto kichui banka pother pashe,
sorbonaser mathay chand uthuk raate,
hate sudhu sunnota tukui pabe 
jokhon seser patay uttor melate jabe
ebar bolo tumi ki sobe amar sathe???



উজানে ফেরেনা নদি...
শুধু ফেরে এক জোলো হাওয়া-
আমি অবিশ্বাস করব না তোকে
যদি এক মুঠো প্রেম নিয়ে এক পা বাড়াস আমার দিকে...
আমার সব দোষ কেবলই আমার,
আমার সব গুন জানবি শুধুই সময়ের অনুদান,
ভালো ভেবে যদি আমার দিকে ফিরে তাকাস,
জানবি আমি তোকে ভালবেসেও কু নজরে দেখি!!
মিথ্যে হতে পারে এই রাত জাগা,
প্রশান্তির ঘুম, যাতনার স্বপ্ন বিলাস,
কিন্তু আমি তোকে ভালো যে বাসি আজ এটাই এক মাত্র সত্যি...
যদি ফিরে না আসে ঘিরে ধরা অনুভুতি গুলো,
যদি তুইও না ফিরিস চেনা পথ ধরে কোন রবিবারে
আমি একলাই হাঁটবো রবিন্দ্রসদন একাডেমীর রাস্তায়-
বৃষ্টি নামুক রোদ উঠুক
আমায় পোড়াক, আমায় ভেজাক
তবু তুই দুর থেকে জেনে রাখিস
আমার আজকের ভালবাসায় কোন খাদ ছিল না...

কথা দিয়ে বয়ে যায় তবু 
দক্ষিনের বাতাস, হতাশ কাজল কালো চোখ
শুধু চেয়ে থাকে বেয়ে যায় জল, 
তুমি আগুন কে ফাগুনের দোহাই দিলে
এলো মেলো কথার উত্তর পাবে কেবল, 
রাত নামে যার নামে
তাকে প্রেমের কাঠামোয় অন্য রূপে 
মেনে নেওয়াটা বুঝি 
নিজেকে জিতিয়ে দেওয়ার কৌশল-
অথবা অসহায় শান্তনা,
তার চেয়ে ভালো এক রাত একাকিত্ব বুকে নিয়ে
যন্ত্রণা মাপা অজানা রিকটার স্কেলে-
অখিল মিস্ত্রি লেন দিয়ে যে সদ্য বিধবা যুবতীটি
তার যৌবন ধার দিতে যায় নীল ঠিকানায়-
আমার নীল রক্ত একদিন চলকে উঠেছিলো
তার ঘামে ভেজা পিঠ দেখে,
আমার নীল রক্ত একদিন এমন ভাবেই চলকে উঠেছিলো
যেদিন এক পরিচিতা বিধবা বৃদ্ধা কে হাত পাততে
দেখেছিলুম এক যুব স্বাবকের কাছে-
সত্যিই কেটে গেছে অনেক কটা বছর 
আজো অপেক্ষায় আকাশ, শূন্যতার গভীরে শুধু
ধু ধু লেবু তলা মাঠ,আর ট্রিঙ্কাসের সামনে 
মদ্যপ এক কিশোরের বেড়ে ওঠা নিজের পায়ে
দাঁড়ানো,দাঁড় কাকের ময়ুর হওয়ার স্বপ্ন দুই চোখে-
একটা মসৃণ রাস্তা, সস্তা পেটে দামী মদের নেশা-
গাড়ির কাঁটায় তখন ৯৯+আমি=১০০
মনে প্রানে কানে গানে গানে তখন একটাই মূর্ছনা-
"যো ওয়াদা কিয়া ও নিভানা পারেগা, চাহে জামানা চাহে
চাহে খুদায়া তুমকো আনা পারেগা...
যো ওয়াদা কিয়া ও নিভানা পারেগা.........

Wednesday, 20 March 2013



চাঁদ ক্রমশ পূর্ণতা পাচ্ছে... 
সামনেই দোল পূর্ণিমা! 
আমার মনের কবিতায় শব্দ হারাচ্ছে,
ছন্দ কাটছে- তাল লয় অবক্ষয় মুক্তি পাচ্ছে রঙ্গিনতার আভাসে... 
কোন দিন মেঘে ঢাকা চাঁদ দেখেছিস কুসুম বনেতে,
কিম্বা মেঘলা আকাশে চাঁদের খেলা রাতের হাত বদলের প্রহরে,
বুঝতে পারবি মেঘের আড়ালে চাঁদ আছে,
আমার কাছে, তোর কাছে,কিন্তু থেকেও নেই...
চাঁদের আভা তার অস্তিত্ব প্রমান করতে মরিয়া,
পাতায় পাতায় তখন ঘসা লেগেছে 
হৃদয়ে বাজছে কোমল গান্ধার...
মেঘলা মনের প্রেম,তবুও তো-
সে কি ভালোবাসা নয়,
সেকি নয় ব্যাকুল বকুল গকুল আকুলতা -
না বলা কথার গন্ধে এখন আর ভ্রমর গান গায় না,
এখন প্রেম ও শো অফ্ করতে সিখে গেছে,
শিখে গেছে মুখ ঘুরিয়ে বাঁচতে কাস্তে হাতুরি তারায়...
জোড়া ফুল তো বৈধ এখন তাই না!!! 
এখন তো প্রেমের সৌধ আর শিলান্যাশ টা কমোন ব্যাপার-
এখন আর কেউ চিৎকার শুনতে পায় না,
দেখতে পায়না গ্রহণ লাগা চাঁদের ফাঁদে কেমন ভাবে 
আটকা পড়ে ইঁদুর জাঁতা কলে-
এখন সবাই সাবধানী, অনুসন্ধানী 
অভিমানীনি হওয়ার সময় কোথায়?? 
দুই চোখের পাতা এবার ভার হয়ে আসছে,
বাতাসে ভাসছে বসন্তের গন্ধ অন্ধ কামনায়-
তুই দুরে থাকিস কিম্বা কাছে
আমার এই বসন্ত উৎসবের সব রং আজ এই রাতে শুধু তোকেই দিয়ে গেলুম,
তোর ঘুমন্ত পায়ে আমার প্রেমের আবির লেগে থাক,
কাল সূর্য স্নান যেন তোকে বাকি উষ্ণতা টুকু দিয়ে যায়,
আমার অনুরধে...


নীল রক্তের একটা নেশা,
সারেঙ্গীটার সুর যেন পথ হারিয়েছে-
বাড়িয়েছে যে হাত,ছিটিয়েছে আতর গোলাপ জল,
সেই হাতে যেন অজুহাত লয় কেটেছে!!
তবলার বোলে গলে গেছে মোমবাতি,
আজ রাত্রি আমায় কবিতা শোনায় নি...
কানে কানে বলেনি মুছে ফেলো চোখের জল,
খেয়াল হল-
আজ একবার ও আমি বলে উঠি নি তাকিয়া চাপরে-
কেয়া বাত,কেয়া বাত......

একটা কাজল কালো মেঘ জমেছে চোখে-
তোর ভ্রুর মালভূমির মাঝে যেন এক বিংশোর সূর্য উদয়-
খাতায় এখনো কলম ছোঁয়ায় নি কবি,
শুধু বিশ্বাস কর একটি বার আমায়!!!!! 
কোলকাতায় তখন ধুলোর কুলো হাতে-
রাতে একা আমার পাশ বালিস,
তোর শাসন তোর আসন তোর সোনার প্রতিমা বাসন...
লালচে আলোর টেবিল ল্যাম্প আর কানেতে নালিশ!
হাতের মুঠোয় বোলপুরের মাটি,
খাদির চাদরে আদরের উপবাস-
আমি এক সামান্য স্বীকৃতিহীন কবি,
তোর যোগ্য হোক যোগ্য হোক মেঘদুত কালিদাস!!!!

Wednesday, 13 March 2013


ছুটে গিয়ে যদি বলতে পারতুম,
তবে বুঝি বুকের পাষাণ ভারটা কিছুটা হলে ও হাল্কা হতো পলকা মেঘের এককে...
আমার রাত জাগা, কবিতা লেখা,
পাশ ফিরে অপাঙ্গ প্রস্রবন সবেতেই তোর নাম লেখা শর্ত সাপেক্ষ...
গধুলীর মহার্ঘ আধুলির বিনিময়ে পাওয়া যে গা ধোওয়া প্রেম,
বাদামী অনুভুতির খোলস ওড়ায় ফু দিয়ে,
তাও আমি সহ্য করি দাহ্য পুরুষত্ব নিয়ে -
কারন পাগলী তোকে ভালোবাসার কোন খামতিতে
নিজেকে অপারগ ভাবতে চাই না আমি......!!
আজ কাল আজ আবার কাল,
এমনি করে কেটে যাওয়া দিনের ঋণে-
তোকে এত টুকু কাছে পেতে চেয়ে কি না করেছি আমি...
রাস্তা ছেড়ে দাঁড়িয়েছি বোবা বিকেলের পড়ন্ত সূর্যের কবিতায়,
সন্ধ্যের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিসিয়ে দিয়েছি রসিয়ে পাওয়া সোহাগ 
শুধু বাড়ি ফেরতা ট্রামে তোর দিকে আর চোখে তাকিয়ে......
গাড়ি ছেড়ে ভীর বাসে চেপেছি কাছে পাওয়ার অজুহাতে নেহাতই তোর চুলের গন্ধ্যে তোকে একটু নিজের ভাবতে চেয়ে...
রাত্রি কেটেছে প্রবাসীর মত অবসাদের মন কেমনে।
তবু আমি তোকে ভালবেসেছি ...
তবু আমি ভালবেসেছি দিনযাপনের অবকাশে,
আমি ভালবেসেছি এক চিরন্তন বিশ্বাসে...
আমি ভালবেসেছি এক অস্থিরমতি যুবতিকে,
আমি ভালবেসেছি তোকে কোন এক মুহূর্তে এক নিস্বাসে... 

মেহগিনি মনের কোনে জমে থাকা চাওয়া ,অভিলাশ,আকাঙ্ক্ষা, অপ্রাপ্তি গুলো রাত্রি হলে অজস্র কুণ্ঠার হাত ছারিয়ে যখন ধির পায়ে আমার কাছে এসে দাঁড়ায়, তখন আমার প্রাপ্তি গুলো আমার গলা জরিয়ে অঘোর ঘুমে কাত! আমি শুধু ফিরে চাই অপ্রাপ্তির মুখের দিকে, আর স্ফিত হাঁসিতে বলি-সব উত্তর তোমায় লিখে জানাবো কবিতায়! তারা বাধ্য দাসানুদাসের মত ঘাড় হেলিয়ে মিলিয়ে যায় রাতের অন্ধকারে,আর আমি একটা দীর্ঘ শ্বাস ছারি......
লালচে টেবিল ল্যাম্পটার সামনে যে বেলজিয়াম কাঁচের আয়নাটা আছে সেটাই শুধু আমায় অসীম ক্ষমায় অনুকম্পায় এক অনাঘ্রাত প্রতিবিম্বের যোগ্য বলে মনে করে,যে নিঃশব্দ এলসিডি টা আঁধার কালো ঘরে আলোআঁধারির জলতরঙ্গে আমার নীরব অনুভুতির,অভিব্যাক্তির অনুভব কে চিনতে পারে অচিরে, অক্লেশে সেটাই শুধু আমার সমব্যাথি!পায়ের নীচের যে গালিচা আমার দুই পা চেপে না ধরে দোহাই না দিয়ে আমায় প্রশ্রয় দেয় জীবনের ভাঙা গড়ার খেলায় এগিয়ে যেতে, সেই গালিচা কেই আমার চাঁদোয়া করতে কোন দ্বিধা নেই দন্ধ নেই...এটা জেনে রাখিস আমি একটা মানুষ, যে জীবন টাকে রোগে নয় ভোগ করতে চাই রাখালিয়া বাঁশির মত, জীবনটাকে গায়ে মাখতে চাই যেমন ভাবে ধুলো মাখে গায়ে বাউলিয়ারা খোয়াইয়ের পথে... 
কোন অশান্ত রাতে যখন মুহুর্ত কে থেমে যেতে দেখি,ঘরের রজনিগন্ধার গন্ধ আর বারান্দায় গাঁজার গন্ধকে ছাপিয়ে তোর পারফিউমের গন্ধ আমায় ছরিয়ে দেয় সারা কোলকাতায় নির্নিমেষ, তখন বাইপাশ দিয়ে ছুটে চলা গাড়ি, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে দাঁড়িয়ে থাকা নারী, কেউ ই আমায় আকর্ষণ করতে পারেনা দুদণ্ড থামাবার দুঃসাহসে! আমি ছুটে চলি দেশ কালের নাগালের বাইরে এক স্বপ্ন ময়তায়...! তোর ঘামে ভেজা পিঠ যখন চোখের সামনে ভাসে, মনের ক্যানভাসে তখন সদ্য রং ছুঁয়েছে সোহাগ ! আমার গলায় দলা পাকায় যে আবেগ, যে না বলা কথাগুলো শুকোয় ব্যাক্তিত্বের রোদ্দুরে তাকে কিভাবে কোন মৃত সঞ্জীবনী সুধায় টাটকা করে তুলবো তা ভাবতে ভাবতেই সময় ছুঁয়ে যায় বাস্তব কে... সূর্য হেলে পড়ে... চাঁদ হারিয়ে যায় তার কলঙ্কিত প্রেম কে নিয়ে সামাজিক আলোর ভীরে... 
কোন সৌজন্যের খাতিরে আমি আমার ভিতরের বন্য প্রেমকে জঘন্য বলতে নারাজ, তাতে যাই বলিস তুই আমি অসামাজিক! তাতে যাই ভাবিস তুই আমি অসভ্য জংলী ইতর বর্বর! ভালোবাসার কবিতায় কলম ছুঁইয়েছি বলে গরু কে ফুল ছুঁড়ে মারার পক্ষপাত দুষ্ট পুরুষ যদি আমায় ভাবিস তবে জানবি,তুই মূর্খের স্বর্গে বাস করছিস! আমার কৌলীন্য যদি অভিশাপ হয়ে থাকে,আমার আরাধ্য প্রেম যদি অবাংমনসোগোচর হয়,আমার পাণ্ডিত্যের মেঘ যদি আমায় উন্নিত করে সেইখানে যেখান থেকে আমি স্বাচ্ছন্দের অভিসারে প্রিয়তম নয়, শ্রদ্ধেয় সম্বোধনের উপযুক্ত হই, তবে আমি ব্রাত্য হতে রাজি,আমি বেশ্যা হতে রাজি, আমি মূর্খ হতে রাজি...কারন আমি চাই না এমন স্বর্গীয় প্রেম যা আমায় অনন্ত বিরহীর সাথে এক বেদিতে দাঁড় করাবে আসামীর মত...
আমার ব্লেণ্ডেড হুইস্কি খেতে ভালো লাগে কিন্তু ভালোলাগাটা আরও বাড়ে যখন গ্লাসটা হয় মনের মত চওরা পেটি ওয়ালা ,বেঁটে, পাতলা কাঁচের,...আর আসরের সঙ্গীরা হয় সঙ্গতার গণ্ডী ছারিয়ে অসঙ্গতির মুখশুদ্ধিতে নিঃসঙ্গতার দোসর!ডিম লাইট জ্বলা ঘরে তখন নেশা চরে, পেটের ভিতরে চিরিবির করতে থাকে মদ আর ঠোঁট দুটো চুম্বন হীনতায় বিড়বিড় করতে করতে বলে চলে-

আমার প্রেম ছিলো সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের মতো,
তুমি চেয়েছিলে কবিতাপ্রধান প্রেম ।
তাই, বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে
লঘু হয়ে আসা নিম্নচাপ যেরকম
শান্তরূপে অতিক্রম করে উপকূল-
তেমনি কোনো ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়াই
আমার প্রেম অতিক্রম করেছে তোমাকে ।
তা না হলে প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের মতো চোখের পলকে
সে তছনছ করে দিতে পারতো
তোমার সাজানো সংসার, গাছপালা, ঘরবাড়ি ।
সে পারতো তোমাকে চিত্রল হরিণীর মতো
গভীর গভীরতর সমুদ্রে ভাসিয়ে নিতে-
যেখানে চিত্রল হরিনীর সাথে চূড়ান্ত সঙ্গমে মাতে
ডোরাকাটা রয়েল বেঙ্গল টাইগার ।

শুধু তোমার জন্য, শুধু তোমার কথা ভেবে,
সমুদ্রের নাভি থেকে জাগ্রত আমার অশান্ত প্রেমকে
আমি শান্ত সন্তের মতো তোমার সন্ত্রস্ত উপকূল
অতিক্রম করতে বলেছি ।
তোমাকে সে প্রদক্ষিণ করেছে, হজ্বযাত্রীরা যে রকম
শান্ত নগ্ন পায়ে প্রদক্ষিণ করে পবিত্র কাবাঘর ।

তোমার জন্য প্রেমকে আমি পরিণত করেছি কবিতায় ।
তাতে লাভ হয়েছে পাঠকের এবং তোমার ।
কিন্তু তার জন্য আমাকে কি করতে হয়েছে, জানো ?
এপ্রিলের সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের মতো
তোমার উপকূলের দিকে ছুটে-যাওয়া
আমার আবেগের ঢেউগুলোকে পুনরায় মধ্যসমুদ্রের দিকে
ফেরত পাঠাতে গিয়ে আমি রত্নাকর দস্যুর গায়ে
পরিয়েছি বাল্মীকির বেশ ।

তুমি তোমার দুরন্ত ছেলেটির গায়ের
জামা বদল করার সময় নিশ্চয়ই বুঝবে,
কাজটা কবিতা লিখার মতো সহজ ছিল না ।
(*কবি -নির্মলেন্দু গুন এর সামুদ্রিক প্রেম)
জয় গুরু ...
শুভ রাত্রি......

সত্যি বলতে গেলে অনেক দিন বাদে আবার লেখার তাগিদ পাচ্ছি শুধু তোর জন্যে... ! এমনিতে যে লিখতুম না তা নয়! লিখতুম, ছিঁড়ে ফেলতুম, আবার লিখতুম! ফেসবুকের দৌলতে যারা অনেক কিছু পেয়েছেন, বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, প্রেম থেকে পরিবার, আমি তাদের সম্প্রদায় গত নই! তবু আমি আমার লেখা কে ফিরে পেয়েছি এক অজানা পথের পথিক হয়ে...এটাই অনেক বড় পাওনা আমার কাছে!!! 
অনেক চিঠি পাই এই ফেসবুকিয় দুনিয়ায় যে গুলো স্বভাবতই গোপন চিঠির আওতায় পড়ে, আমার ভালো ও লাগে পেতে... ! অনেকে আমার লেখা বোঝেন, অনেকে বোঝেন না...আমার প্রেম আমার ভালবাসা দুই মেরুতে অবস্থান গত দুই পাঠকের ক্ষেত্রেই সমানুপাতিক!তবু তোকে খুঁজে আমার লেখা তোকে ভেবেই আমার লেখা, তোকে উদ্দেস্য করেই আমার শব্দ চয়ন!
আমি যে তোকে ভালবাসি,ইন ফ্যাক্ট ভালোবেসে ফেলেছি তা কিন্তু নয়,আবার এটাই হয়তো নিত্যতা সুত্র মেনে সত্যি! কিন্তু তাই বলে ন্যাকা ন্যাকা ভালবাসার খাসা চব্য সভ্য সমাজের রীতি মেনে রোজ একটি করে চুমু তোর মাথার বালিসের তলায় রেখে আসবো এমন যদি ভাবিস,তবে বলবো তুই আমায় চিনিস নি, তুই আমায় জানিস নি,তাই বুঝি আজো বুঝে উঠতে পারিস নি আমার ভালোবাসার গন্ধ যা তোকে এইযাবতকাল ঘিরে থাকে তাবৎ তাবৎ দামী পারফিউমের গন্ধ কে ছাপিয়ে...
ভাবিয়ে তোলার ক্ষমতায় যারা পারদর্শী তাদের মর্ম স্পর্শী কিছু বিষয় থাকে, যা দিয়ে তারা ভাবায়, হাঁসায়, কাঁদায়...! সুন্দরতো কত জনই থাকে সম্পর্কের ফাঁকে যাদের উষ্ণতায় ভাঁপা ইলিশ রান্না হয় কোন এক বৃষ্টি মুখর রাতে কিম্বা দুপুরে, কিন্তু পায়েস রান্না সত্যি দুস্কর!!!
আমি তোকে আমার সাথে অজানা অজুহাতে মিসতে বলছি না যেভাবে মেসে নদি মোহনায়, কিম্বা দিগন্ত রেখায় আকাশ... আমি শুধু তোকে বুঝতে বলছি,বোঝাতে চেয়েছি আমার ভালবাসা, বলতে চেয়েছি ভালবাসা মানে কোন বন্ধন নয়, ভালবাসা মানে কোন দাবী দাওয়া নয়, শুধু নীরবে চেয়ে থাকার এক মুহূর্ত... শুধু তুই জানবি আমি তোকে ভালবেসেছি আমার এই পথ চলার এক চূড়ান্ত মুহূর্তে...আমার শার্টের বোতাম গুলো যেমন বোঝে ওরাই ওই কাপরের খোলস টাকে শার্টের স্বীকৃতি দিয়েছে...! তাবলে আমি কোন স্বীকৃতি চাইছি ভাবিস না, কারন স্বীকৃতির পরোয়া যদি করতুম,তবে বেপরোয়া মন টাকে নিষ্কৃতি দিতুম অনেক আগে বাকি পুরুষ দের মত বিয়ের আল্টিমেট বাসরে কাঁসর ঘণ্টা বাজিয়ে...!!যাই হোক...
রাত বাড়ছে, এক এক করে ঘরের আলো, টেবিল ল্যাম্প নিভে যাচ্ছে, কাত হয়ে শুচ্ছে এক এক করে ক্লান্ত পুরুষ দেহ পাশ ফিরে! আর যারা শিবের মাথায় জল ঢেলে সলতের আগুন জ্বেলে পুরছিলো তারা এখনো উপবাসী থেকে গেছে হয়তো কানারাতে অজানা মানসিক ব্রতয়!!! তুই কুয়াসায় ঢাকা আকাশ হতে পারতিস, তুই কাঠামো ভাসা নদি হতে পারতিস,তুই শ্যাওলা জমা উঠোন হতে পারতিস,চাইলে তুই অনেক কিছু হতে পারতিস কিন্তু তুই ভাতের থালা হয়ে রয়ে গেলি দুই বেলার...
আমি তো তোকে শুধু আমার মাথার না আঁচরানো আলুথালু চুল হতে বলেছিলুম, কিন্তু তোর যে পছন্দ বাবুল টুথ পেস্ট "কম দাম ঘর ভরকে আয়ে কাম "...তা জানা ছিল না... 
শুভ রাত্রি!!!!
জয় গুরু!!!!!

Friday, 8 March 2013


আমার কবিতায় আমি ছিলুম সর্বাধিনায়ক,আর আমার একাধিপত্যে যে নাক গলাতো তার নাকটি কেটে হাতে ধরিয়ে দেওয়া যে শুধু সময়ের অপেক্ষা তা ছিল সর্বজন বিদিত!তাই একটা উন্নাসিক তকমা দামী কাশ্মীরি শালের মত আমার গায়ে জরিয়ে দেওয়া হয়েছিল সেই সময় থেকে যখন কৈশোরের দোসর ছিল সাদা মাটা রোদ্দুর,আর তল্পী বাহকের কুলপি আর রঙিন বরফগোলা খাওয়া চেয়ে দেখার নীরব মুহূর্তে, আমি শুধু খেতুম ফলের রস, অনীহা আর স্পৃহাহীনতায়!তবু আমি ছিলুম উন্নাসিক,ক্লাসিক সৌজন্যের ধ্বজা ধরে......
লেখাটি লিখতে বসে ফেসবুকিয় লেখক হিসেবে আমায় মাথায় রাখতে হচ্ছে ভাষা যেন সহজ সরল হয়! গরল গিলতে আপত্তি নেই,কিন্তু বাংলা ভাষা সোজা করে না লিখলে আজকাল দক্ষ লেখকের নরম রুচিশীল গরম বক্ষ প্রাপ্তির আশা ক্ষীণ, তাছাড়া শক্ত বাংলা পড়া আর নিজের পিঠ নিজে চুলকানো এখন কয়েনের এই পিঠ আর অই পিঠ...
তা যাইহোক,আমি লিখি আমার মননশীলতায়, আগে একে ওকে ট্যাগ করতুম, এখন ট্যাগ করাটা ত্যাগ করেছি কারন "লিটল ম্যাগ" নামক ম্যাগ-ই- বাজীতে জরিয়ে এটা বুঝেছি সবই ঘর সাজানোর জিনিস,কেউ পড়েনি...কেউ পড়েনা, চৌত্রিশ বছর কেটে গেছে কেউ কথা রাখেনি, শুধু বুকের মধ্যে বন্দী "বর্তমান" রেখে বরুনা বলেছিল ভগবান ছাড়া আর কাউকে ভয় পায় না... পিছিয়ে পড়ার ভয়েই কেবল তখন পড়তে হয়েছিল প্রেমে, "প্রতিদিন" দিয়ে শুরু করে যখন এসে থামলুম একটু এগিয়ে সেই প্রফুল্ল সরকার ষ্ট্রীটে... তখন আমার জীবনে শীতের সকাল আর উনিশ কুড়ির দেশ!আজ যখন নিজেকে দেখি আয়নায় তখন হিসেবি ক্লিন সেভিং করা মুখে দাড়িওয়ালা সেই স্বপ্নের মানুষ টাকে সত্যি খুঁজে পাই না... ! এক এক সময় বড় কান্না পায় যখন দে'জ পাবলিশার্স এর দাড়িওয়ালা মামা ( দিবাকর ব্যানার্জি) কফি হাউসের সামনে থেকে আমার গাড়িতে উঠে যেতে যেতে জিজ্ঞাসা করে -"কিরে লেখা লিখি একদম ছেড়ে দিলি নাকি...?? মাল কামালে কি আর কাব্য আসে চাঁদু... অ্যারোর শার্ট পড়ে আর যাইহোক সংস্কৃত কলেজের সিঁড়িতে বসে শক্তি সুনীল আওরানো যায় না...তার জন্যে সেই খাদির পাঞ্জাবী টা দরকার... ও তুই তো আজকাল ফ্যাব ইন্ডিয়া পরিস!!!" আমি শুধু হাঁসি আর মনে মনে বলি আজ আমার কপি রাইট নেই ঠিক কথা কিন্তু "দেশ" থেকে সোজা ফেসবুক,থুরি মহাদেশ সেকি কম কথা!!!!
এখন নিজেই লিখি নিজেই পড়ি... যারা আমায় ভালবাসেন তারা আমার দেওয়ালে আসেন,টিপে ভালবাসা ভালোলাগা জানিয়ে যান,আমি ও প্রতি ভালবাসা জানাই... এখন একলা একলাই মাল খাই, যারা আমার মেজাজ ভালবাসেন তারা আসেন আমি আর ট্যাগ করে লোকের দেওয়ালে গিয়ে নিজেকে মাতাল, লেখক প্রতিপন্ন করা বন্ধ করে দিয়েছি,কারন আমি বুঝেছি মাথা চুলকানো মানুষদের বেশি না চুলকানোই ভালো, কারন কখন যে এদের চুলকানি সুরসুরি তে রূপান্তরিত হয় আর আমি উন্নাসিক থেকে হয়ে উঠি নন্দ ঘোষ তা বোঝার আগেই এক ঝাঁক ভুঁইফোর সাহিত্য দালালরা গেয়ে ওঠে- "ওকে ছুঁয়ো না ছুঁয়ো না ছিঃ... ও যে চণ্ডালিকার ঝি!!!"
তাই খোলা মনে ফেসবুকে এলেও এখন কথা বলতে দ্বিধা হয়,দুবিধা হয় এই মর্মে যে আমি তো প্রেম চোপড়া, ছোপরা ঘসি গায়ে, প্রানে আমার রবীন্দ্র নাথ কাদা লাগে পায়ে।
তবু ভালোলাগার কোঁচানো ধুতি আর মন্দলাগার গিলে করা পাঞ্জাবী পড়ি রোজ, কখনো সোনায় সোহাগা হলে এই হতভাগার পাঞ্জাবীতে বন্ধুত্বের আতর লাগে, আসর জমে,ক্রমে রাত বাড়ে... ! আড়ে যারা তাকায় পর্দার ওপাশ থেকে তাদের জন্যেও রাখা থাকে গোলাপ জলে চোবানো কিমাম জর্দা পান, কিন্তু ফুলের সাথে পান শুকোয় ঝাড় বাতির আলো ম্লান হয়ে আসে... পূর্বে হাল্কা আলোর আভা দেখা জায়...এক এক করে তাকিয়ায় এলিয়ে দিয়ে শরীর নিভে আসে চ্যাট বক্সের সবুজ আলো...
আমি তখনো জেগে থাকি,একলা একা ভোরের হাওয়া গায়ে মাখতে আমার ভীষণ ভাললাগে... ! সব ক্লান্তি,সব ব্যাথা,সব অক্ষমতা, অপবাদ যেন ধুয়ে যায়... কানে কানে কে যেন বলে যায়-" হরষ গীত উচ্ছসিত হে, আনন্দ বসন্ত সমাগমে!!!"
শুভ রাত্রি...

tomake joto dekhi toto jibon ke valobese feli!!!
ar nijeke doore rakhi tomar thheke,
ekta meghla akash ke eto kachh theke dekhini age konodin....
jekhane mukti lukiye achhe staboker vire,
ar osanto monke vuliye rakha banka pother dhuloy!
amar ogochalo mon jokhon tomar kotha gulo sone,foner ai pashe-
tokhn na jani koto agun jole opasher jwlamukhi te....
jibon ke niye ai vabe katachhenra premer somikorone ar kauke korte dekhini....
ar kauke emon vabe valolagar chal guroy 
jiboner soujonner alpona dite dekhini!
kono megh ke dekhini bristi na jhoriye sudhu himel haoway
emon vabe nijeke songjoto rakhte-
tomake emoni kono ek bosonte 
ek gochha polash debar ichche roilo...
suvo ratri/////

ঘুমিয়ে পড়া জীবন কে জাগিয়ে তুলেছ প্রেম-
এক অশান্ত মুহূর্ত হাত ধরে বলেছে বিচার চাই...
মুক্তি পেয়েছে যারা সুপ্ত যন্ত্রণায়,
তারা আজো অপেক্ষারত!
ভারতীয় দালাল বলে ডেকেছে যাদের,
৭০ তাদের চেনে ঠিক,
বসন্তে অশান্ত শাহবাগ-
প্রতিটি মানুষের বুকে ঘুমিয়ে রাজীব,....

Amake vasiyo kaminir gondhe hey gandhorbo raj....
aj maghi purnimar troyodosir chand je amar ghum kere niyechhe...
onek din bad'e emon jyotsnar bonyay vese cholechhi swopner noukay...
bosonter ononto joubone-
jara sihorito,udjibito,utsahito ami to tader e ekjon...
hey gandhorbo raj,
aj pran voriye dao hariye fela sookher sudhay...
nirdidhay ek nistobdo nirjonota niddisto koro
ovisarer upohare,
amay aro sojib kore tolo ek vinno chiro notuner rupayone..

pronoyone sudhu prem diyo
okripon okritodarer udarotay..
aj ami ai chander bandh vanga roop'e -
ekso aat parijat jeno upohar dite pari emoni kono gandhorbi ke...
Suvo ratri.....

নতুন করে বোঝাবার ভাষা বুঝি আমার নেই, নিজেকে প্রমান করার তাগিদ সত্যিই আজ আর নেই, যদি সেটা থাকতো, তবু খেলা জমতো যেভাবে জমে খিচুড়ি আর ইলিস বর্ষায়-
ধারালো আঘাত গুলোকে গুল্ম জাতিয় কোন গাছে রূপান্তরিত করেছি কারন ফণী মনসা সাজালে, অন্য কেউ খোঁচা খেতো,এটা ও সত্যি বলছি খোঁচা মারার ইচ্ছে এখন আমার আর নেই...
আমার গাড়ীর ড্যাশবোর্ডে রাখা উপনিষদ নিয়ে অনেকে হাঁসেন,কাশি না পেলে ও কাশেন, যেন ওখানে একটি স্বচিত্র কামসুত্র ই প্রাসঙ্গিক,কয়েকজন তো বলেই ফেললেন, মালের সাথে উপনিষদ ঠিক যায় না কাকা,তার চেয়ে বরং সানী লিওন............
সত্যি বলতে আমি খোলা মনে মিসতেই বেশি পছন্দ করি,কারন আমার স্বার্থ চরিতার্থ করার ক্ষমতা যাদের আছে তারা সজারু...... আর যাদের নেই তারা আমায় গায়ে পড়া ভাবে। কিন্তু আমার উদাসিনতাই এদের ঘোঁট পাকানোর বিষয়, আর আসয় হল আমার আমিত্ত্ব আর আমসত্তের চাটনি মাখা আমার উন্নাসিকতা......... 
তবু ভালো আজো রাত্রি হয়, ফুল শুকোয়, আমি বেহেড মাতাল হয়ে রাজারহাট দিয়ে লং- ড্রাইভে রবীন্দ্রগান শুনি,আর জয় গোস্বামী, শুভ দাসগুপ্তের কথা ভেবে গম্ভীর হয়ে সিগারেট টানি হানি বানির কোলকাতায়......
এখন আর কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে না, ইচ্ছে করে না ভালবাসার গান গাই ভাললাগার পা ধরে...... যারা আমার পাঠক, যারা আমার শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধু, সাথী,তাদের মুখ বদলের সুখ টা আমার সয় না, বাকি বেশ্যাদের মত...! আমিও বদলেছি রোমিও খামতির আয়নায় একদিন অন্তর দাড়ি কামিয়ে...তবু ছাগলদারি রেখে শাড়ির ব্যাবসায় যতটা জাঁকিয়ে বসেছি,এখন দেখছি শরীর ব্যাবসায় অন্যরা বেশি কামাচ্ছে হামাগরির দাদা গিরিতে......সিঁড়িতে পাতা লাল কার্পেটে যাদের ভীর তারা পার্ট টাইম কবি, লেখক.........ইদানিং প্রচুর বই কিনে ঘর সাজাচ্ছেন...।
আমার ঘর সাজানোর মত এখন আর কিছু নেই, দামি মদের বোতল,কিম্বা ইলিয়াড-ওডিসি! সভ্য সমাজে আমার ডান দিকের তাকিয়া ভাসে নীল নদে,আর বামপন্থী কুশন টাইগ্রিসের জলে...... !এক ভেতো বাঙ্গালী যুবক, যখন নিজেকে রাজকুমার হ্যামলেট ভেবে ওফিলিয়ারকে খুঁজতো কলেজ গেটে, কিম্বা অ্যালবাট হলে,তখন হয়তো রাসেলের চা কিম্বা টেরিটি বাজারের মোমো তেও লেগে থাকতো নিখাদ ভালোলাগা, রোমান্টিকতা......
আজ যখন সমলচিত চরিত্রমাখা ক্লান্ত শরীর অসান্ত মন কে নিয়ে স্প্রিং ক্লাব থেকে বেড়িয়ে ছুটে চলে উত্তর কোলকাতায়,তখন আসমা চৌধুরী জয়িতা যেন আমার কানে কানে ফিস ফিসিয়ে বলে-"this day more cheerful than ever sine...this day which might inflame thy self old valentine..."
শুভ রাত্রি......

Valobasle jodi sobai premik hote parto,
Tobe ami eksor upor kobita likhe felechhi,
Kintu ajo amar kobi hoye otha holo na!!!
ami kobi chhilum na...
Ar ekhono bolchhi ami kobi noi,
Voirobi sobder resh niye je kabbokarer besh ami goliyechhi kholos'er joulush'e-
Take pooriye felar sadh amar onek diner..
ek dupurer nogno nupur amay chhondo melate sikhiyechhilo..
sobdo joro hole seetkarer sookhe-
Likhe felte sikhiyechilo seshe amar nam ovijukter srijukto ovibadone,
amay prothom kobi bole je dekechhilo kancha swikriti o jorano golay,
se valobasar onko melate noy..
behisabi onuvobe kangal hote sikhiyechhilo...
Bolechhilo -"valobeso sudhu amake,ar ektukhani valobaste diyo;
Amar ar kichhui chai na"!!!
Sondhye holo,sondhyer sobdo,gondho,roop bodlalo,
Mise gelo ratri jemon vabe doodh'e alta mese-
Ek peshe lekha gulo tarif kurolo jevabe siuly kuroy soroter vor'e kono kobi...
Ami ajo kobi hoye uthte parini,
Karon-
Take bujhte cheye akash bristi hoye name-
ar mise jay kannar mohonay,

ami dhusor matite lal abir makhai magolik,
tobu banvasi hoy somporker ghorbari!!
Ar zinjhi poka gulo kobi bole deke ajo amay duyo dai proti ti muhurte..
Joy guru..
Khunje petee ekta bisforon pelo february...
barowary somoy kenpe othar ar kono muhurto pelo na...
bosonto bujhi bangalir panjabite e abir makhay,
ar bangalir romanikotay kokiler kuhu,bihur khov metay rongin biroho ...
akashe ekhono baruder gondho vaschhe,

kachhe aschhe je take boro voy korte suru korchhe ajkal...
ratri gulo goom mere thhakchhe..
kew ar pran khule hansena ekhon...
sobai kemon jeno hoye jachchhe porikkhar prosnopotrer moto...

Onek kal age,
Kaguje nouka vasiyechhilum ek khana,
Aj vese jete dekhi nijeke sei noukar chouko pataton'e..
Amar eta vebe e besh lage,
Jara kobitar gondho soonke fooler preme pore-
Temoni ekjonke valobese felechhi ami!!
Amar prem kora chhara kono kaj nei ajkal..
Kal aj kal ai kore prem jay ar ashe,
Porobase sithil hoy purono bondhon..
Ar ami vese jai kaguje noukay ek nobin tonni totinir book'e..
Mookhe mookh rekhe ostho odhorer khelay..
Bikel belay chhonwa chhunyi khelte giye ghunri kete jay..
Kete jaay raat...
Amar fanka haat jedin sunnotake sporso korechhilo..
Sedin jhalmuriwala amay bujhiyechhilo,
Jhalmurir majhe oi kuncho lonka gulo e prem..
Ar chokh jawala kore jol jhore-
kata peyanj ar khanti ghanir sorser teler jhanje..
Ar kichchhu na!!!!
Joy guru!!!

Pakur hin moddopan....
Police'er jolokaman-
Hamandiste poste sil nora!!
Segure balir magur machh,
Sinrir tolar tulsi gachh,
Premika amar boddo mukh chora!
Khonra holeo mondo noy-
Somoy nehat opochoy!!
Zhinku saje ringku boudi hanse-
Jomuna noy gongar dhar-
Bansi noy gonoprohar!!!
Radha'r krisno jhop jhar valobase,
Turuper tash hottogol,
Singi machher patla jhol-
Chowra peti ghenti naray roj..
Amar ekta kolai kan mole,
Solokolar ombole!
Chokh bunje tai daminike khonj!!
Krisnovamini ek chhilo,
Sondhye prodip tai jalo..
Alor ratri valor nei sokal!!
Dongka bajiye longka kheko-
Tomra sobai valothheko!!
Oggatobas'e nirdosh iqbal..
Premer din'e to meghla akash-
Sujjo othena boy na batash!
Batasha chuse golap papri mele-
Tomar ami chullukhor,
Basbo valo jibon vor-
Fagun agun polash korotole..
Tobu o tui norom tulo,
Baguihatir paposh dhulo-
Hulo beral ghonta amar hate..
Sorse khet'e borshi ganthi,
Jibon boro pokkhopati-
Sotti prem mithye ojuhate!!!!!