Monday, 20 May 2013

লিখতে বসে,আমার ভালোবাসা ছাড়া আর কোন বিষয় মাথায় আসে না... 
বিশ্বাস কর, কেউ পাশে বসে না আর আগের মত ভালবাসতে চেয়ে।
তুই ছিলি, প্রেম ছিল। তুই ছিলি ভালোলাগা ছিল, 
তোকে ঘিরেই আমার বেঁচে থাকা ছিল যৌবনের প্রজ্জ্বলতা!! 
এখন সব কিছুই যেন বাঁচতে চাওয়ার খাতিরে -
যেভাবে বেঁচে থাকার জন্যে মুমূর্ষু ওষুধ খায়,
কিম্বা জীবনের জন্যে জীবিকা, ঠিক তেমন...
আমি ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছি...
পালিয়ে যাচ্ছি জ্বালিয়ে রেখে মোমবাতি...
একটা যদির অপেক্ষায়!
আর কটা দিন বাদেই আকাশে মেঘ জমবে-
ঝরবে বৃষ্টি মুশল ধারে...
ভাসবে শহর, ভাসবে প্রহর-
আমি শুধু শুকনো থাকবো সেদিনও তোকে শুধু ভালোবেসে।
কারন,ভালবাসতে চেয়ে আমি রোদ্দুর মাখেনি গায়ে-
ভালবাসতে চেয়ে আমি কাঁটা মাড়িয়েছি দু পায়ে,
ভালবাসতে চেয়ে আবার জন্ম নিয়েছি,
আর ভালবাসবো বলেই আমার বেঁচে থাকা-
এক তীব্র দাবদাহে, এক অজানা প্রত্যয়ে।।
কেনোনা, ভালোবাসা ছাড়া আর কোন অনুভুতি আমায় মুগ্ধ করতে পারেনি...
এমন কি তোমার রূপ ও লাবন্য, শরীর টুকু ও নয়!
কেনোনা ভালোবাসা ছাড়া আর কোন কাজ আমি খুঁজে পাইনি-
যার কোন সৎ বা মহৎ উদ্দেস্য আছে!!
অনুগ্রহে প্রেম চাই না তোর মোহের বিলাসিতায়,
কেবল, দোহাই তোকে- 
দুধের বদলে আমাকে মেসাশ না তোর ওই লিকার চায়েতে...
কাব্য আমার আসে না, আমায় কেউ ই ভালো বাসেনা...
সস্তা অজুহাতে হাতানো মিথ্যে মুচকি হাঁসি,
আমি কেয়ার করি না, প্রেয়ার করিনা
শেয়ার করলে আমায় করবে বিনোদিনী দাসী!

উল্লাসে বলি আমি আমার আমিত্ব নিয়ে বাঁচি,
কাঁচি চালাবে যারা তারা কি আমার থেকে ও ভালো?
তখন তোমার একুশ বছর বোধ হয়...
আর আমার তখন অকালে পাকলো... পনেরো নয়তো ষোলো!

কি যায় আসে, কে কি বলল
পড়ল জল গড়িয়ে-
কেউ দেখেনা কেউ বোঝে না লোমের প্রেম-
শুধু চড় খাই গাল বাড়িয়ে!

তবু নজর কে সামনে জিগার কে পাশ,
বেঁধে চলি আঁটি আর জাবর কাটি ঘাস,
তবু আমার মর্জি আর আমি তার মালিক
শুধু একটা শালিক তোর-
তাই তো আকাশে মেঘ করে
আর তৃষ্ণার্ত এ শহর!!

কি যায় আসে
যদি কেউ না থাকে পাশে-
ধুসর রঙেতে আসর জমবে,
অজানা সর্বনাশে!!

তবু শালা কেয়ার করিনা...


মানুষ বলেই হয়তো আবার আমি ভালো বাসবো-
আমি বাঁচবো আমার নিজের মতন করে,
তুমি কবিতায় থাকবে কবির আতিথিয়তায়,
পাঠকের মননে,চেতনে,অধরে...

মানুষ বলেই আমি আমাদের প্রেমকে বেচবো কবিতায়-
প্রবনতায় তোমাকে খুঁজবো অন্য শরীরে,
আমি মানুষ বলেই অমানুষ হব কলম বাজি রেখে,
তিল তিল করে জ্বলে মরবো ভিতরে বাইরে!!

মানুষ বলেই বিকল্প খুঁজবো খোরাকির চালাকিতে,
কবির কবিতা সবই তোমার তবুও কপি রাইট!
আলো আঁধারীতে সোনালি দেহ মরফিয়া মাখা রাত,
অজুহাতে শুধু জ্যাক ড্যানিয়েল,শব্দ ঝঙ্কারে গুড নাইট!!!!

মানুষ বলেই আমি তোমাকে রাখবো আমার অবচেতনে-
সংগোপনের শূন্যতায় একটা বিশাল আয়না,
বুক সেলফে তোমাকে উৎসর্গকৃত সারদেয়া বই,
একটা কবিতা শেষ, শুরু আবার যন্ত্রণা !!!

Saturday, 11 May 2013


বদলে যাওয়া কবিতায় তুই ভালো হয়ে ওঠ!!
তাই তোর যা কিছু মন্দ তা আমার হোক,
অজানা প্রশ্বাসে লিখি তোর নাম এক নিঃশ্বাসের আমন্ত্রনে,
কলমের কালিতে আজ সব শক্তি শুধু তোকেই বাঁচিয়ে তোলবার!!
মুহূর্ত থেমে নেই অজানা অঙ্গীকারে-
চুপিসারে চেনা মেঘ গায়ে মেখেছে প্রিয় কবি,
তোকে যে আমার আর কিছুই দেওয়ার নেই,
সাধ্য নেই আরাধ্য নির্বাসনে-
শুধু ফিরে আসবার পথে জীবনের নির্জাস টুকু ছুঁড়ে দেওয়া ছাড়া...
যেন পাতাল ঘুরে যেভাবে -
মেট্রো স্টেশনের নিচ থেকে উঠে আসে যাত্রীরা -
তুই ঘুম থেকে ওঠ তেমন,
তুইও হাতটা বাড়িয়ে দে রিটার্ন টিকিট টার দিকে!

বেড়িয়ে যাচ্ছে অনেক কিছু অনুভুতির বকলমে...
তুমি ও ক্রমশ ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছ,শব্দের পিঠে চড়ে,
এখন প্রায় সই তোমার কবিতা আমি পড়তে পারি পক্ষিরাজের ডানায়-
পার্ক স্ট্রীট গসিপ আর ভালো লাগে না তোমাকে পড়ার পর!!!
সেই রাতে যখন ফিরছিলুম ক্লাব থেকে,
আমার মদ্যপ চোখ ময় দানব কে দেখতে পেয়েছিল ময়দানে-
তার কানে গোঁজা ধুতরো ফুল আর গলায় গামছা,
সে কোলকাতা কে লন্ডন বানাতে চেয়ে নিশিদিন ব্যাস্ত,
আমার মত, তোমার মত, আমার তোমার মত-
তবু তার ঝোলায় ছিল গোল্লায় যাওয়া আরব্য রজনী-
আর তোমার লেখা কবিতার বই টা...

তখনো ভোর হয়ে আসেনি,
হাত বাড়িয়েছি যেই সকালের দিকে
ফিকে হাওয়ায় ছড়িয়েছ ছন্দ অজানা মূর্ছনায়!!
আমি তোমাকে পড়তে চেয়ে কি কি না করেছি নির্নিমেষ-
তবু তোমাকে পড়া অধরা রয়ে গেছে বহু রাত
রিডিং টেবিলের তদারকি তে!!

রোজ শেষ রাতে আলো জলে আমার ঘরে,
লোকে ভাবে আমি তোমাকে পড়ছি
তোমাকে নিয়ে লিখছি
তোমাকে নিয়ে ভাবছি
এবার একটা নতুন লেখা বেরোবে পুজ বার্ষিকী তে
নয়তো ক্যানভাস রঙিন হবে তোমার রঙে-
আমি তোমার রং খুঁজে হন্যে আজো,
কখনো গোলাপের পাপড়ি বা কখনো রাম ধনুতে-
এখনো তোমাকে পড়তে চেয়ে চশমা পরি,
আজো তোমায় পড়তে চেয়ে পাতা ওলটাই-

সত্যি কথা বলতে তোমার প্রেমে পড়া যত টা সোজা,
তোমাকে পড়া টা যদি ততটাই আসান হত-
তবে বুঝি পৃথিবীতে উপন্যাস লেখা হত না!!
আর চিঠি লেখা ও হারিয়ে যেতো না তোমার মত আমার জীবন থেকে...

কাল যদি ছুটে যাই তোর কাছে একটুকরো মেঘলা বিকেল চাইতে... তুই কি আমায় ভাগিয়ে দিবি!!
গাল দিয়ে বলবি কি -শালা দুজ্ঞি মাল!
ভাবতে বাধা নেই, জীবনে আমি একাধিক প্রেম করেছি,
যাকে প্রেম ই বলে,
আর,সামাজিক ভাষায় যাকে তোরা বলিস নষ্টামো!!
আমার অঙ্ক মেলে না,
আমার কবিতা ছন্দ পায় না-
ভারি হাঁসি পায় যখন দেখি রক্ষণশীলতার থালায় গ্রাস তোলে লোকে কামনার,
আর আমার ছেঁড়া যায়
মৌ রসি পাট্টা...
ঠাট্টা করে কি হবে মেমসাহেব-
আমি আজো তোর প্রেমে বুঁদ!
আমি আজো তোর সাথে কথা বলি একলা একা রাস্তায়,
বারিস্তায় বসে সস্তা প্রেমের গান গাই শুধু তোর কথা ভেবে চোখ বুঁজে-
অথবা মোহর কুঞ্জের সন্ধ্যায়!
ভালোবাসার নেশায় আমি বিকেল কে ডেকেছি তোর নামে,
আমার উষ্ণ দুপুর কবোষ্ণ হয়ে ওঠে তাই,
কিছু শুকনো শাল পাতা আর একটা দেশলাই,
তোকে দেওয়ার মত আর কিছু নেই এ ছাড়া!!
মোম বাতির মোম গলে,
অনির্বাণ দীপ জ্বলে,
ছাই হয় কিছু মুহূর্তের কোলাকুলি-
আজন্মকাল শুধু প্রেম খুঁজিস কালপুরুষের বুকে-
যদি প্রেমিক খুঁজতিস,
তবে নিশ্চিত আমি ধরা দিতুম তোকে অজানা কোন মেঘলা বিকেলে!!!

আমার বেঁচে থাকার শীর্ণতায় যদি সে সত্যি থেকে থাকে তবে আমি বুঝবো আমার জীবন স্বার্থক!! অনেকে অনেক কিছু ভাবে, ভাবায় !! লেখে কালবৈশাখীর নামে প্রেমের দস্তাবেজ, শুধু দলিলটা তখনো বন্দক থেকে যায় যার নামে, যার কাছে, তাকে ভাঙ্গাতেই তো আধুনিকতার চায়ে চুমুক মারা! তাই না...
একবিংশ শতাব্দীর রোদ্দুর ক্রমশ ঢলে পরছে, তোমাকে যে সবাই মহর্ষি বলছে হে কবি!!! তুমি ও কি তবে আমার থেকে ক্রমশ দুরে সরে গেলে, তুমিও কি তবে তোমার আঙুল ছারিয়ে আমাকে ঠেলে দিলে নিঠুর বাস্তবে অজানা কিছু সাব্যস্ত করার আশায়...
কিন্তু, কিন্তু আমি তো তোমাকে ছারিনি সখা,আমার আনন্দ থেকে দুঃখ, প্রেম থেকে বিরহে! আমি তোমাকে পাশ ছাড়া করিনি একটি বারও আমার আজন্মকৈশোর যৌবনে ...তবু কেন এই বিচ্ছেদ দিলে নীরব বিবর্ণতায়!!
তুমি তো সব ই জানো, যখন বন্ধুরা ডাক্তার হতে চেয়েছে, ইঞ্জিনিয়ার হতে চেয়েছে, হতে চেয়েছে কারুর স্বামী, প্রেমিক, পিতা...আমি তখন রবিন্দ্রনাথ হতে চেয়েছি তোমার ছায়ায়, তোমাকে দেখে! লোকে আমায় পাগল বলেছে,উন্মাদ বলেছে,হেঁসেছে আমাকে দেখে আর চোখে চেয়ে, আর আমি নির্বাক নিরুত্তর থেকে চোখ বন্ধ করে শুধু তোমার মুখখানা মনে করেছি যে ভাবে তুমি ধরা দিতে ঘুমের নৈমিষারণ্যে!! কানে কানে তুমি ই তো আমায় ওদের দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলতে শিখিয়েছিলে- হ্যাঁ হ্যাঁ আমি উন্মাদ, আমি পাগল আমি উন্মাদ, কারন আমার জীবন থিতিয়ে যায়নি ধুসর বাঁচার পসরা সাজাতে সাজাতে!! আমি স্বীকার করি আমি উন্মাদ কারন এখনো আমার মধ্যে বাঁচার উন্মাদনা আছে!!! তবে কেন আজ ভানু দাদা এই ভাবে মুখ ফেরালে আমার মননে!! তবে কেন আজ আমায় আর আগের মত ভালোবাসো না, কেন আমার কলমের কালিকে শাসন করতে আজ তোমার আজ উদাসিনতা...
এক এক করে আমায় ছেরেছে আমার প্রিয় শৈশব,আমার স্মৃতিভেজা কৈশোর, যৌবনের রং বেরংএর উচ্ছ্বাস!!কিন্তু তুমি পাশে থেকেছো অনুক্ষন!!! প্রিয় বন্ধু দের মুখ বদলেছে সময়ের দাবী মেনে, কিন্তু তুমি সাড়া দিয়েছো "চির সখা" সম্বোধনে!! প্রিয়তম প্রেমিকা যখন অহ রহ বিরহ মালা জপতে আমায় ফেলে রেখে গেছে একা,আমার সেই রাত জাগার প্রহরে এই শহরে আমি তোমাকেই পেয়েছি পাশে, আমার বেড়ে ওঠার অবকাশে। দিনযাপনের পর্বের প্রশ্বাসে তখন শুধুই সুনীল,শক্তি, সুবোধ, আর জয়... আর কত কবি এগিয়ে এসেছিলো আমার জোলো অনুভুতিতে, তবু আমি একটি বারও ছারিনি তোমার তর্জনি!! তবে কেন নাথ, আজ তোমার এই অভিমান আমার প্রতি?? আমার এই জীবনতো তোমারই উপজাত, আমার ভাষা, অনুভুতি, প্রেম সবই তো তোমার মেঘের ই ধারাপাত...
মনে পরে, যখন বিধাতা পুরুষ আমায় ভাষা নির্বাচনের স্বাধীনতা দিয়েছিল, তখন তো আমি তোমাকেই ভালোবেসে বাংলাকে ছুঁয়েছিলুম চোখ বন্ধ করে!! চোখ বন্ধ করে তোমার হাত ধরেছিলুম চিরমুক্তির জীবন সেবনে এক দুর্গম পথে পা বাড়িয়ে! ফুরিয়ে যাওয়া অন্তরে যে ঢেলে ছিল মৃত সঞ্জিবনি সুধা, সে তো শুধু তুমি...
আমি আজো ঠিক তেমন ভাবেই দাঁড়িয়ে সবার পিছনে ,যেভাবে দাঁড়িয়ে শুনতাম বিদ্বদজনেদের মুখে তোমার স্তুতি, ভজনা, সমালোচনা আর ............!! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিবাদ করেছি তোমার অবাধ্য হয়ে, কারন থাকতে পারিনি!!আবার নিজেকে বুঝিয়েছি তোমার আয়নায়!! কিন্তু তুমিই বল মিনি কি সইতে পারে কাবুলিওালার অপমান, কিম্বা ফটিক কি বাঁচতে পেরেছিল তার ওই দমবন্ধ করা শহুরে জীবনে...
বিশ্বাস কর, আজ আমারও এক বাঁও মেলে না...দুই বাঁও মেলে না...
তোমাকে ছাড়া আমার এই জীবন এক মাত্রা হীন, অর্থ হীন শব্দের মত...
আমি শব্দ জব্দ যেমন মুহূর্তে মেলাই, আমাকে অভাবনীয় ভাবে তুমি জব্দ করলে যে শব্দের বন্ধনে,সেই বাঁধনের সাধনে শুধু সেইটুকু শব্দ কেই মন্ত্র করে তোমার পায়ে দিয়ে গেলুম আমার ভালোবাসার বিহ্বলতা ...অনুরোধ শুধু-
চিরসখা, ছেড়ো না মোরে ছেড়ো না ।
সংসারগহনে নির্ভয়নির্ভর, নির্জনসজনে সঙ্গে রহো ।।
অধনের হও ধন, অনাথের নাথ হও হে, অবলের বল ।
জরাভারাতুরে নবীন করো ওহে সুধাসাগর ।।
ভালো থেকো... শেষের বেলায় জানায় পাগল শুভ জন্ম দিন!!!

পাগলী যদি পাগল হয় তবে আগল ভাঙে-
মরা গাঙে বান ভাসি হয় আমার প্রেমের কবিতা কাগুজে নৌকায়!!
পাগলী যদি পাগল হয় প্রগলভতায়-
এক কনা শিশির ভালবাসি বলে গা ধুইয়ে দেয় অবচেতন!!
সবাই যদি পাগলী হয় তবে বাস্তববাদীরা অপরাধী,
সবাই যদি নিজেকে রজনীগন্ধার সাথে তুলনা করে-
তবে পারিজাত হবে কে??
সবাই যদি বাস্তবের দুনিয়ায় গন্ধ বিলোয়,
তবে আমার স্বপ্নে আতর মাখাবে কে?
পাগলী, তুই যখন পর্দার আড়ালে থাকতে চাস-
তুই যখন আমায় ভাঙতে যাস,
তুই যখন আমায় রাগ দেখাস,
আমি তো বাধা দিই নে...
আমি তো বলি নি তুই খোলস ছাড়,শান্ত হ, কিম্বা ভাঙিস না আমায়,
আমি তো বলি নি কখনও আমি নুয়ে গেছি ওই জবা গাছের মত,
কারন, আমি জানি
একদিন এই ভাবে আমি ও মিলিয়ে যাবো আর তুই ও -
শুধু মেঘে ঢাকা চাঁদের মত এই লেখায় থেকে যাবে আমাদের অস্তিত্ব!
কেবল, ঝুল পরবে তোর আর আমার এই লেখা চিঠি গুলোতে -
আর,
এটাই গল্প, একদিন এটাই হয়ে উঠবে-
উপন্যাস!